জন্ম:
সালে রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলার হিজলপল্লী গ্রামে এক মুসলিম মধ্যবৃত্ত পরিবারে জম্ন গ্রহণ করেছিলেন ফারুক আহাম্মেদ। তার পিতার নাম মৃত রহিমুদ্দিন মন্ডল ও মাতার নাম মৃত খুকিজান বেওয়া।
শিক্ষা:
তিনি অত্যান্ত কষ্ট করে ছেলেবেলায় বিভিন্ন শিক্ষিত অত্নীয় স্বজনের কাছ থেকে প্রাথমিক অক্ষর জ্ঞান লাভ করেন। চন্ডিপুর প্রাইমারী স্কুল থেকে ৫ম শ্রেণী , কালিদাস খালী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০ম শ্রেণী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাশ করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা:
ফারুক আহাম্মেদ ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি নিজের প্রিয় মাতৃ ভূমি তথা বাংলাদেশকে অত্যান্ত ভালবাসতেন। দেশ ও দশের মুক্তির জন্য নিজের জীবনকে ঝুকির মাঝে ঠেলে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে ছিলেন।
রাজনীতি:
১৯৭৩ সালে ১ম বাজুবাঘা ইউনিয় পরিষদ নির্বাচনে ইউ পি সদস্য ও ২০০২ সালে উক্ত পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
সমাজসেবা ও স্বরনীয় অবদান:
তিনি তাঁর নির্বাচিত এলাকা ১নং বাজুবাঘা ইউনিয়ন পরিষদের এলাকা গুলোতে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করেছেন। তার এসব আবদান বাজুবাঘা ইউপির জনগনের কাছে চির স্বরনীয় হয়ে থাকবে। নিম্নে উল্লেখ যোগ্য কিছু আবদান তুলে ধরা হলো: ১নং বাজুবাঘা ইউ পির ভবন স্থাপন, চন্ডিপুর গরু হাট, চন্ডিপুর উচ্চ বিদ্যালয়, চন্ডিপুর কেন্দ্রীয় গোরস্থান, চন্ডিপুর মসজিদ, চন্ডিপুর জন কল্যাণ সংঘ (ক্লাব) সহ তাঁর প্রচেষ্টায় অসংখ্য প্রতিষ্ঠানিক উন্নয়ন কাজ সাধিত হয়।
শাহাদাত বরণ:
১৬/০৮/২০০৮ সালে দুরারোগ্য ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। আমরা সবাই তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করি। মৃত্যুর সময় তাঁর বসয় হয়েছিল .... বছর।
মন্তব্য:
পরিশেষে বলা যায় যে, ১নং বাজুবাঘা ইউপির উন্নয়নের জগতে তিনি ছিলেন এক উজ্জ্বল নক্ষত্র, তিনি থাকবেন আমাদের সবার মাঝে স্বরনীয় হয়ে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS